ঘিতে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ এর মত অপরিহার্য ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন A, D, E K তে ভরপুর থাকে।
ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। (ভিটামিন K শরীরের ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সাহায্য করে)।
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। (ঘি অ্যন্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে যা সংক্রমণ, কাশি ঠান্ডা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে)।
হজমের সহায়ক হিসেবে কাজ করে। পেটে অ্যাসিড স্রোতকে উদ্দীপনা দেয় যা খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।
নিয়মিত খাওয়ালে শরীরের খারাপ LDL কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
একজিমা ও চুলকানি কমাতে/প্রতিরোধে সহায়তা করে।
কিভাবে খাওয়াবেনঃ ডাল বা খিচুড়ির সাথে দিতে পারেন। সবজি বা মাংস রান্নার সময় দিতে পারেন।
কতটুকু ঘি খাওয়াবেনঃ প্রতিদিন কয়েক ফোটা দিয়ে অভ্যস্ত করুন এরপর ধিরে ধিরে পরিমাণ বাড়ান। ৬মাসের নিচে হলে ২.৫মিলি৷ ৭-১২মাস বয়সে ১ চামচ দিয়ে শুরু করুন। পরিমাণ হুট করে না বাড়িয়ে ধিরে ধিরে বাড়ান। Dr.AKM Asaduzzaman (Child specialist)